ধর্ম শব্দটি দিয়ে নানা রকম অস্পস্ট ধারনা হচ্ছে ।
* বাস্তবে মানুষ চিন্তা করে না ।
মানুষ যদি একটু চিন্তা করে :
১। জন্মের পূর্বে তারা কোথায় কিভাবে ছিল ?
২। কে তাদের রক্ষক ছিল ?
৩। মাতৃগর্ভে কিভাবে আসল?
৪। কে এত বড় মহা পরিকল্পনা করল ।
৫। মাতৃগর্ভে আসার পরে মাকে কে কিভাবে সতর্ক করল ? যাতে করে মা সযত্নে গর্ভস্থ সন্তানের না দেখেও করিচর্যা করান ?
৬) কোন অবস্থানে কিভাবে আহার্য করবেন ?
৭) দুনিয়ার অন্য সকল প্রানী , পদার্থ সবই মানুষের কল্যানে । কিন্তু কয়টির বা আমরা ব্যবহার জানি বা কাজে লাগাতে পারি ?
৮। ভুমিষ্ট হওয়ার পর থেকেও প্রতি স্তরে স্তরে মৃত্যু অবদি একটা নিয়ম বেধে দিয়েছেন ।
৯) বিজ্ঞান দিয়ে কি কোরআনের উৎকর্শ না কি কোরআন দিয়ে দুনিয়ার সকল জ্ঞানের উৎকর্শ করা হয়েছে ?
১০) মানুষে মানুষে বিভেদ কখন শুরু হয় ? কারন কি ?
কার স্বার্থে ? জন্মের আগে কি ফ্যাসাদ করা সম্ভব ছিল ?
১১) জন্মের পরে শিক্ষায় ব্যাতিক্রম কেন হল ??
সেই নিয়ম গুলো মেনে চলাই বিশ্বাস আর না মানাই অবিশ্বাস ।
মানুষ এতটা অকৃতজ্ঞ যে , যখন অসহায় থাকে তখন সবই অকপটে মেনে চলতে বাধ্য ।
আর যখন একটু স্বচ্ছল হয় তখনই , অস্বীকার !
এই সকল অতাৎক্ষনিক ব্যাবস্থা পনা ও নীতিকে গুচ্ছাকারে ধর্ম নামে ব্যবহার করা হয় ।
তাই যারা নিত্যান্ত না জেনেই বলেন :
ক) ধর্ম নিয়ে বাড়া-বাড়া, জোর -জবরদস্তি নেই , তারা কি আদৌ চিন্তা করেন তারা কোন নীতি পালন করেন ?
***স্রস্টার না কি মন গড়া ?
*** স্রস্টার নীতিই মানব কল্যানে । তার মনগড়া নীতি যা স্রাস্টার নীতির বিপরীতে যায় , তা নিশ্চয়ই মানব কল্যানে যাবে না ।
তার পরও যদি ক্ষমতা বা জোর করে মানবকে মানতে বাধ্য করে ,
সে কি নিজেই ধর্ম নিয়ে বাড়া-বাড়ি করল না ?
মানবের উপর অন্যায় চাপিয়ে দিল না ? ইত্যাদি ।
তাই সকলের প্রতি আহবান আগে আল্লাহর দেয়া বানী কোরআন জানুন ।
আমীন ।।
No comment