মুহাম্মাদের তিরোধানের ১৫০০ বছর পরে এসে দেখতে হয় কোন কোন সম্প্রদায় মানবকুলের স্রেস্ট মুকুটতুল্য মহামানবের অসন্মান করে ।
মুহম্মদের অসন্মান নাকি করে মানবে ,
সন্মানিত হয়েছেন যিনি আল্লাহর শানে ,
মানবের কি ক্ষমতা আছে?
তাকে অসন্মান করবে ?
নির্বোধ মানব তোমরা ,
যারা মারা-মারি করো ,
ইবলিসের কুবুদ্ধির কাছে
হেরে জ্ঞানশুন্য হলো ।
প্রান প্রিয় মানব জাতি ,
নিদ্রাভেঙ্গে এবার একটু নড়ে-চড়ে বসি ।
মুহাম্মাদের তিরোধানের ১৫০০ বছর পরে এসে দেখতে হয় কোন কোন সম্প্রদায় মানবকুলের স্রেস্ট মুকুটতুল্য মহামানবের অসন্মান করে ।
তারই প্রতিবাদে চাক্ষুষ মুহাম্মদ প্রিয়রা নিজেরাই মারা-মারি করে ।
এটা কি আযব নয় ? আল্লাহ যাকে সন্মানিত করেছেন সমগ্র মানব কুলের মধ্যে এবং যার আবির্ভাব সমগ্র মানবের জন্য ।
তাঁকে নিয়ে টানা-টানি করা কি শোভনীয় হয় ,ধর্ম , জাতি ভেদে নিজেদের বলে ?
তাতে মুহাম্মাদকে সন্মানের আড়ালে কি আল্লাহর অমর্যাদা করা হল না ? সুতরাং একটু ফিরে তাকাই , চিন্তা করি , শিখি , তার পরে কর্মে লিপ্ত হই ।
মানবকুলকে জ্ঞান-গর্বে পরিপূর্ণ করার জন্যই আল্লাহ সুবহানু তা’য়ালা জ্ঞানের মূল আধার :
১। আক্বল
২। কোরআন ও
৩। হাদীস ,
বিশ্বের সকল মানবের জন্য অত্যান্ত সুকৌশলে প্রনয়ন করেছেন ।
তাঁরাই বিশ্বে সৌভাগ্যবান যারা এই তিন আঁধারের
জ্ঞানের পাশা-পাশি পার্থিব জীবনে চলার প্রয়োজনীয় জ্ঞান লব্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন ।
এবং তাদেরই উচিত যারা কোরআন ও হাদিসের জ্ঞানাহরণে এখনও ব্যার্থ ও সুযোগ পায়নি , তাদেরকে প্রতিপক্ষ না বানিয়ে শিক্ষার অনুকুল পরিবেশ তৈরী করা এবং প্রত্যেক দেশেরই দেশ নায়কের উচিত তাতে সহায়তা করা ।
তাহলেই পুরো জাতি , ইবলিসের অপকৌশল থেকে পরিত্রান পাবে, ইনশাআল্লাহ ।
আমীন ।।
আহমেদ জাফর।
No comment