ন্যায় বিচারের প্রতীক – হযরত দাউদ আ:
সূরা সাদ , আয়াত নং ২২-৪০ অনুস্বরণে শিক্ষা :
ন্যায় বিচারের প্রতীক – হযরত দাউদ আ:
যালিমের আকাঙ্খা – যার যত বেশী আছে সে তত বেশী যুলুম করে দাবী করে , যেমনটি ৯৯ টি দুম্বার মালিক/ অধিকারী , তার ভাইয়ের ১ টি দুম্বাও জোর করে দাবী করে বসল ।
ন্যায় বিচারের স্বার্থে যালিমকেও ধিক্কার না দেয়ার আহবান বরং বুঝিয়ে বিচার করা ।
আল্লাহ ত্রিভূবনে ( আকাশ , পৃথিবী ও এই দুইয়ের মধ্যবর্তী স্থান ) কোন কিছুই নিরর্থক সৃস্টি করেন নি ।
এ ব্যাপারে কেহ সন্দেহ পোষন করলেও সে কাফির বলে গন্য ।
মুমিন ও কাফিরের মর্যাদা আল্লাহর দরবারে নিশ্চয়ই সমান নয় ।
ঐশ্বর্যে আত্নহারা না হওয়ার শিক্ষা – হযরত সোলায়মান আ: থেকে শিক্ষা যিনি উৎকৃষ্ট অশ্বরাজি দেখে কিছুক্ষনের জন্য আত্নহারা হয়ে নফল ইবাদাত করতে ভূলে গিয়ে , নিজেই নিজের সযত্নে পালিত কিছু অশ্ব কোরবানী করে দিলেন ।
“ইনশাআল্লাহ “ না বলা বা সকল কিছু যে আল্লাহ নিয়ন্ত্রিত তা সর্বদা মনে বিশ্বাস না করার কারন ে আল্লাহ যখন সোলাইমান আ: এর এক স্ত্রীর গর্ভে হস্ত- পদহীন সন্তান জন্ম দিলেন , তখন তিনি নিজের ভূল বুঝে আল্লাহর অভিমুখী হলেন ।
আল্লাহ সোলাইমান আ: এর ইচ্ছায় বায়ু , জ্বীন সহ সকল কিছু তারই নিয়ন্ত্রনাধীন করে দিলেন ।
এসকলই মানবকুলের জন্য শিক্ষা।
কিন্তু আফসুস , আমাদের শাসকরা যদি একটু কোরআন অধ্যায়ন করত!
আমীন ।
No comment