ধর্মের নামে পরিকল্পিত সংঘাত ।
তাৎক্ষনিকভাবে প্রাপ্ত ও ইসলামের প্রারম্ভিক যুগ থেকেই স্টাডি লব্দ উপাত্তের ভিত্তিতে এ ধারনা প্রমানিত :
১। মুসলিমরা আঘাত করে না বরং আল্লাহর অতাৎক্ষনিক ( কোরআন , হাদিস এর ) নির্দেশে প্রতিঘাত করে ।
২। মিডিয়া ও ইসলাম বিদ্বেশিরা প্রতিঘাতকে আঘাত বলে প্রচার ও প্রপাগান্ডা চালাতে থাকে ।
৩। মুসলিমরা আগে প্রচার করে না কারণ :
ক) তারা প্রচার মিডিয়ার উপর কন্ট্রল কম রাখে ।
খ ) আল্লাহকে হাজির নাজির করে , তার নির্দেশে কাজ করে ।
৪। মুসলিম নামধারী তাগুত কাফের ও মোনাফিকরা মুসলিমদের আসল আদব , আকিদা, নিয়ম নীতি, আল্লাহর সরাসরি অনুসাশন না মেনে না জেনে কাজ করায় :
ক) নিজেরাই জানেন না কখন মনের অজান্তে কাফের বনে গেছেন ।
খ) বিধর্মীরা , মুসলিম বিদ্বেশিরা তাদের কথা কাজ ও আকিদাকে মুসলিমের বানী ও আকিদা মনে করে মুসলিমদের ভালভাবে ব্যাখ্যা না করে ও সমাজে ভুল তথ্য ছড়ায় ।
গ) মুসলিমরা বিশৃঙ্খলা / ফাতনা ঘটায় না বরং পরিকল্পিতভাবে নামে রটানো হয় ।
৫। মুসলিমরা স্রস্টার অনুসাশন করতে ও মানতে বধ্যপরিকর । তা যখন কেহ না মানবেন তখন সে মুসলিম থেকে খারিজ হয়ে যায়, আর তখন সে যে কাজ করবে তা মুসলিমের আকিদা বলে ছড়ানো হলে তার দায় মুসলিম নিতে বাধ্য নয় ।
পরামর্শ
১। জাতি- ধর্ম নির্বিশেষে সকলকে কোরআন পড়ার পরামর্শ দেই । প্রয়োজনের আমরা অনলাইনে ফ্রী
শিক্ষা কোর্সে ভর্তির ব্যবস্থা করব যাতে ২ সপ্তাহে কোরআন পড়া যায় ।
২। মিথ্যাচার বন্ধ করার পরামর্শ যাতে ব্যাক্তি পরিবার জাতি সবাই সংঘাত থেকে বেঁচে যাবে , ইনশাআল্লাহ ।
৩। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান , অফিস সমূহে সপ্তাহে ৩ দিন করে নামাজের পাশা-পাশি কোরআন শিক্ষা ও তাফসির অধ্যায়ন কোর্স অনলাইন ও অফলাইনে চালু করা হোক । প্রয়োজনীয় সকল ব্যাবস্থা ন্যায় সংগত ভাবে করা হোক ।
৪। ইসলামের দৃষ্টিতে অজ্ঞ অনভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দিয়ে ইসলাম কুলশিত করার রীতি বন্ধ করা হোক । যোগ্য লোক দ্বারা যথাযথ স্থান পূর্ন করা হোক ।
৫। মূর্খ্য লোকেরা ক্ষমতা হনন করে ইমাম বা অন্য কোন নিয়োগ প্রকৃয়ায় অবসান হোক ।
৬। ব্যাক্তির নিজস্ব মতামতের দায়ভার যাতে রাষ্ট্রকে হহল করতে না নয় , সে ব্যবস্থা করা হোক ।
আমীন ।
No comment